Did Shri Krishna break his vow ? শ্রীকৃষ্ণ কি কুরুক্ষেত্রে প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছিলেন ? ( MAHABHARAT and KURUKSHETRA WAR)
মহাভারত যুদ্ধের আগে শ্রীকৃষ্ণ অর্জুনকে কথা দিয়েছিলেন যে তিনি যুদ্ধে অস্ত্র তুলবেননা। কিন্তু কুরুক্ষেত্র যুদ্ধে পিতামহ ভীষ্মের বিরুদ্ধে অস্ত্র তুলে নিয়ে শ্রীকৃষ্ণ কি নিজের করা সেই প্রতীজ্ঞা ভেঙে ফেলেছিলেন? উত্তর হল, না।
কুরুক্ষেত্র যুদ্ধ শুরুর আগে যখন অর্জুন আর দূর্যোধন দুজনেই সাহায্য চাইতে শ্রীকৃষ্ণের কাছে গেলেন তখন শ্রীকৃষ্ণ তাদের কাছে সাহায্যের দুটো options রাখলেন। ১. শ্রীকৃষ্ণের অপরাজেয় নারায়নী সেনা। ২. একা শ্রীকৃষ্ণ স্বয়ং; কিন্তু যুদ্ধক্ষেত্রে তিনি কোন অস্ত্র তুলবেননা।
দুষ্ট দূর্যোধন ভাবলেন, বিনা অস্ত্রে যুদ্ধক্ষেত্রে শ্রীকৃষ্ণ একা এমনকিই বা করতে পারবেন? তার থেকে সশস্ত্র নারায়নী সেনা নেওয়াটাই 'বুদ্ধিমানের কাজ' হবে। যেমন ভাবা তেমনিই কাজ। তিনি নারায়নী সেনাই গ্রহন করলেন। অপরদিকে কৃষ্ণভক্ত অর্জুন শ্রীকৃষ্ণকে নিজের সারথী ও পথ প্রদর্শক হিসাবে চাইলেন।
কুরুক্ষেত্রের যুদ্ধের সেদিন নবম দিন। আগের রাতেই ভীষ্ম পিতামহ দূর্যোধনকে কথা দিয়েছেন পরদিন যুদ্ধক্ষেত্রে তিনি হয় অর্জুন তথা পান্ডবদের বধ করবেন নাহয় যুদ্ধক্ষেত্রে অস্ত্র না ধরার শ্রীকৃষ্ণের সংকল্পটিকে ভেঙে দেবেন। নবম দিনে মহামহিম ভীষ্ম রুদ্ররূপ ধরলেন। তাঁর আক্রমণে পান্ডবপক্ষ সেদিন 'ছয়-ছত্রখান!' ভীষ্মের তীরের আঘাতে অর্জুনের যুদ্ধ কবচ ছিঁড়ে গেছে, শরীরে ক্ষতও হয়েছে প্রচুর! বাকি পান্ডবদেরও একই অবস্থা। কিন্তু তবুও অর্জুন বা বাকি পান্ডবেরা তাঁদের শ্রদ্ধেয় পিতামহের বিরুদ্ধে সেভাবে লড়ছেননা যেভাবে তাঁদের লড়া উচিত। ভীষ্মের এইরকম ধ্বংশলীলা দেখেও, তাঁর বাণে আঘাত প্রাপ্ত হয়েও অর্জুন যেন লড়তে চাইছেননা। আসলে যেই পিতামহর কোলে-পিঠে তাঁরা ছোট থেকে বড় হয়েছে তাঁর উপরে আক্রমণ করতে পান্ডবদের বাধছিল। যার ফলে অর্জুন তথা পান্ডবদের এই half hearted লড়াই।সেঈসময় অর্জুনের উপরে শ্রীকৃষ্ণ ভীষণ রেগে গেলেন। তাঁর এতকরে বোঝানো সত্বেও অর্জুন এখনো নশ্বর শরীরের নশ্বর সম্পর্ককে ভোলাতে পারছেননা। যার ফলে পিতামহর শরীরে আঘাত করার ব্যাপারটা সে মেনে নিতে পারছেনা। অথচ পিতামহর নশ্বর শরীর নিয়ে সামনে যিনি যুদ্ধ করছেন তিনি অবশ্যই অর্জুনের শত্রু কারণ সে অধর্মের পক্ষে লড়ছেন।...এভাবে চলতে দিতে থাকলে হয়ত ধর্মের উপর অধর্মেরই জয় হবে অার অর্জুনের হাত দিয়ে ধর্ম স্থাপন করার শ্রীকৃষ্ণের ইচ্ছাও পূরণ হবেনা। তিনি অর্জুনকে ভর্তসনা করে বললেন সে যদি ভীষ্মকে আহত করতে না পারে তাহলে তিনি নিজেই তা করবেন।
এই বলে ঘোড়ার লাগাম ছেড়ে দিয়ে শ্রীকৃষ্ণ মাটিতে নেমে পড়লেন ও সামনেই একটি ভাঙা রথের চাকা দেখে সেটাই তুলে প্রচন্ড গতিতে ভীষ্মর দিকে ছুটে গেলেন (যদিও শ্রীবিষ্ণুর পূর্ণাবতার রূপে গণ্য শ্রীকৃষ্ণ অস্ত্র হিসাবে generally সুদর্শন চক্র ব্যবহার করেন, তবুও এখানে তা করলেননা কারণ technically, রথের চাকা সেরকম কোন অস্ত্র না যা দিয়ে যুদ্ধ করা যায়। আর তিনিতো যুদ্ধক্ষেত্রে কোনপ্রকার 'অস্ত্র' ধারণ না করার প্রতীজ্ঞা নিয়েছিলেন।); তাঁর পায়ের শব্দে মাটি কেঁপে উঠল। শ্রীকৃষ্ণকে ওইভাবে ভীষ্মের রথের দিকে যেতে দেখে অর্জুনও তাঁর পিছনে ছুটলেন। ভীষ্ম কিন্তু শ্রীকৃষ্ণকে তাঁর রথের দিকে আসতে দেখে নিজের সমস্ত অস্ত্র ফেলে দিয়ে জোড়হাত করে দাঁড়িয়ে বললেন, 'আমাকে মারার জন্য আপনি যখন অস্ত্র তুলে নিয়েছেন তখন নিশ্চই আমার তরফ থেকে কোনো বড়মাপের ভুল হয়েছে।' শ্রীকৃষ্ণ জানালেন ভুলতো তাঁর হয়েইছে। সব সত্যি জানার পরেও কৌরবদের হয়ে অধর্মের পক্ষে লড়াই করাটাই তাঁর ভুল, ধর্মের জয়ের পথে তিনি বাধা হয়ে দাঁড়িয়ে আছেন-এটাও কি কম বড় ভুল? কম বড় অপরাধ? এই অপরাধের শাস্তিতো তাঁকে পেতেই হবে; স্বয়ং শ্রীকৃষ্ণই তাঁকে শাস্তি দেবেন। পিতামহ ভীষ্ম আবার তাঁর হাত জোড় করে বললেন, শ্রীকৃষ্ণের হাতে তাঁর পঞ্চত্ব প্রাপ্তি হওয়াটা পরম সৌভাগ্যের ব্যাপার। তিনি এই মৃত্যূবরণ করতে প্রস্তুত।
শ্রীকৃষ্ণ আর দু-এক পা এগোতেই পিছন থেকে অর্জুন ছুটে এসে তাঁর পা জড়িয়ে ধরে তাঁকে বলতে লাগলেন, 'হে কেশব, আমি এবার থেকে মন দিয়ে যুদ্ধ করব। পিতামহকেও আমিই বধ করব। আপনি আমার জন্য নিজের প্রতিশ্রুতি ভাঙবেননা দয়া করে।' অর্জুনের অনেক চেষ্টার পর শ্রীকৃষ্ণ ক্ষান্ত দিয়ে অর্জুনের সাথে নিজেদের রথে ফিরে এলেন। ভীষ্মেরও আর শ্রীকৃষ্ণের হাতে মৃত্যুপ্রাপ্ত হওয়ার গৌরব সেযাত্রায় পাওয়া হলনা।
শ্রীকৃষ্ণ এইভাবে যুদ্ধক্ষেত্রে অস্ত্র হাতে না নেওয়ার নিজের প্রতীজ্ঞাও ভাঙলেননা, একই সাথে হাতে রথের চাকা রূপে 'প্রতীকী' অস্ত্র তুলে নিয়ে দূর্যোধনকে দেওয়া তাঁর আরেক ভক্ত ভীষ্মের প্রতিজ্ঞাটিও রক্ষা করেছিলেন। আসলে প্রকৃত ভক্তের খুশির জন্য স্বয়ং ভগবানও নিজের প্রতীজ্ঞা থেকে ভক্তের প্রতীজ্ঞাকেই বেশী দাম দিয়ে থাকেন। আর এ কথাতো সর্বজনবীদিত যে ভগবানের 'পূর্ণাবতার' শ্রীকৃষ্ণ সবসময়ই ভক্তবৎসল।
কুরুক্ষেত্র যুদ্ধ শুরুর আগে যখন অর্জুন আর দূর্যোধন দুজনেই সাহায্য চাইতে শ্রীকৃষ্ণের কাছে গেলেন তখন শ্রীকৃষ্ণ তাদের কাছে সাহায্যের দুটো options রাখলেন। ১. শ্রীকৃষ্ণের অপরাজেয় নারায়নী সেনা। ২. একা শ্রীকৃষ্ণ স্বয়ং; কিন্তু যুদ্ধক্ষেত্রে তিনি কোন অস্ত্র তুলবেননা।
দুষ্ট দূর্যোধন ভাবলেন, বিনা অস্ত্রে যুদ্ধক্ষেত্রে শ্রীকৃষ্ণ একা এমনকিই বা করতে পারবেন? তার থেকে সশস্ত্র নারায়নী সেনা নেওয়াটাই 'বুদ্ধিমানের কাজ' হবে। যেমন ভাবা তেমনিই কাজ। তিনি নারায়নী সেনাই গ্রহন করলেন। অপরদিকে কৃষ্ণভক্ত অর্জুন শ্রীকৃষ্ণকে নিজের সারথী ও পথ প্রদর্শক হিসাবে চাইলেন।
কুরুক্ষেত্রের যুদ্ধের সেদিন নবম দিন। আগের রাতেই ভীষ্ম পিতামহ দূর্যোধনকে কথা দিয়েছেন পরদিন যুদ্ধক্ষেত্রে তিনি হয় অর্জুন তথা পান্ডবদের বধ করবেন নাহয় যুদ্ধক্ষেত্রে অস্ত্র না ধরার শ্রীকৃষ্ণের সংকল্পটিকে ভেঙে দেবেন। নবম দিনে মহামহিম ভীষ্ম রুদ্ররূপ ধরলেন। তাঁর আক্রমণে পান্ডবপক্ষ সেদিন 'ছয়-ছত্রখান!' ভীষ্মের তীরের আঘাতে অর্জুনের যুদ্ধ কবচ ছিঁড়ে গেছে, শরীরে ক্ষতও হয়েছে প্রচুর! বাকি পান্ডবদেরও একই অবস্থা। কিন্তু তবুও অর্জুন বা বাকি পান্ডবেরা তাঁদের শ্রদ্ধেয় পিতামহের বিরুদ্ধে সেভাবে লড়ছেননা যেভাবে তাঁদের লড়া উচিত। ভীষ্মের এইরকম ধ্বংশলীলা দেখেও, তাঁর বাণে আঘাত প্রাপ্ত হয়েও অর্জুন যেন লড়তে চাইছেননা। আসলে যেই পিতামহর কোলে-পিঠে তাঁরা ছোট থেকে বড় হয়েছে তাঁর উপরে আক্রমণ করতে পান্ডবদের বাধছিল। যার ফলে অর্জুন তথা পান্ডবদের এই half hearted লড়াই।সেঈসময় অর্জুনের উপরে শ্রীকৃষ্ণ ভীষণ রেগে গেলেন। তাঁর এতকরে বোঝানো সত্বেও অর্জুন এখনো নশ্বর শরীরের নশ্বর সম্পর্ককে ভোলাতে পারছেননা। যার ফলে পিতামহর শরীরে আঘাত করার ব্যাপারটা সে মেনে নিতে পারছেনা। অথচ পিতামহর নশ্বর শরীর নিয়ে সামনে যিনি যুদ্ধ করছেন তিনি অবশ্যই অর্জুনের শত্রু কারণ সে অধর্মের পক্ষে লড়ছেন।...এভাবে চলতে দিতে থাকলে হয়ত ধর্মের উপর অধর্মেরই জয় হবে অার অর্জুনের হাত দিয়ে ধর্ম স্থাপন করার শ্রীকৃষ্ণের ইচ্ছাও পূরণ হবেনা। তিনি অর্জুনকে ভর্তসনা করে বললেন সে যদি ভীষ্মকে আহত করতে না পারে তাহলে তিনি নিজেই তা করবেন।
এই বলে ঘোড়ার লাগাম ছেড়ে দিয়ে শ্রীকৃষ্ণ মাটিতে নেমে পড়লেন ও সামনেই একটি ভাঙা রথের চাকা দেখে সেটাই তুলে প্রচন্ড গতিতে ভীষ্মর দিকে ছুটে গেলেন (যদিও শ্রীবিষ্ণুর পূর্ণাবতার রূপে গণ্য শ্রীকৃষ্ণ অস্ত্র হিসাবে generally সুদর্শন চক্র ব্যবহার করেন, তবুও এখানে তা করলেননা কারণ technically, রথের চাকা সেরকম কোন অস্ত্র না যা দিয়ে যুদ্ধ করা যায়। আর তিনিতো যুদ্ধক্ষেত্রে কোনপ্রকার 'অস্ত্র' ধারণ না করার প্রতীজ্ঞা নিয়েছিলেন।); তাঁর পায়ের শব্দে মাটি কেঁপে উঠল। শ্রীকৃষ্ণকে ওইভাবে ভীষ্মের রথের দিকে যেতে দেখে অর্জুনও তাঁর পিছনে ছুটলেন। ভীষ্ম কিন্তু শ্রীকৃষ্ণকে তাঁর রথের দিকে আসতে দেখে নিজের সমস্ত অস্ত্র ফেলে দিয়ে জোড়হাত করে দাঁড়িয়ে বললেন, 'আমাকে মারার জন্য আপনি যখন অস্ত্র তুলে নিয়েছেন তখন নিশ্চই আমার তরফ থেকে কোনো বড়মাপের ভুল হয়েছে।' শ্রীকৃষ্ণ জানালেন ভুলতো তাঁর হয়েইছে। সব সত্যি জানার পরেও কৌরবদের হয়ে অধর্মের পক্ষে লড়াই করাটাই তাঁর ভুল, ধর্মের জয়ের পথে তিনি বাধা হয়ে দাঁড়িয়ে আছেন-এটাও কি কম বড় ভুল? কম বড় অপরাধ? এই অপরাধের শাস্তিতো তাঁকে পেতেই হবে; স্বয়ং শ্রীকৃষ্ণই তাঁকে শাস্তি দেবেন। পিতামহ ভীষ্ম আবার তাঁর হাত জোড় করে বললেন, শ্রীকৃষ্ণের হাতে তাঁর পঞ্চত্ব প্রাপ্তি হওয়াটা পরম সৌভাগ্যের ব্যাপার। তিনি এই মৃত্যূবরণ করতে প্রস্তুত।
শ্রীকৃষ্ণ আর দু-এক পা এগোতেই পিছন থেকে অর্জুন ছুটে এসে তাঁর পা জড়িয়ে ধরে তাঁকে বলতে লাগলেন, 'হে কেশব, আমি এবার থেকে মন দিয়ে যুদ্ধ করব। পিতামহকেও আমিই বধ করব। আপনি আমার জন্য নিজের প্রতিশ্রুতি ভাঙবেননা দয়া করে।' অর্জুনের অনেক চেষ্টার পর শ্রীকৃষ্ণ ক্ষান্ত দিয়ে অর্জুনের সাথে নিজেদের রথে ফিরে এলেন। ভীষ্মেরও আর শ্রীকৃষ্ণের হাতে মৃত্যুপ্রাপ্ত হওয়ার গৌরব সেযাত্রায় পাওয়া হলনা।
শ্রীকৃষ্ণ এইভাবে যুদ্ধক্ষেত্রে অস্ত্র হাতে না নেওয়ার নিজের প্রতীজ্ঞাও ভাঙলেননা, একই সাথে হাতে রথের চাকা রূপে 'প্রতীকী' অস্ত্র তুলে নিয়ে দূর্যোধনকে দেওয়া তাঁর আরেক ভক্ত ভীষ্মের প্রতিজ্ঞাটিও রক্ষা করেছিলেন। আসলে প্রকৃত ভক্তের খুশির জন্য স্বয়ং ভগবানও নিজের প্রতীজ্ঞা থেকে ভক্তের প্রতীজ্ঞাকেই বেশী দাম দিয়ে থাকেন। আর এ কথাতো সর্বজনবীদিত যে ভগবানের 'পূর্ণাবতার' শ্রীকৃষ্ণ সবসময়ই ভক্তবৎসল।
Before the battle of Mahabharata, Lord Krishna promised
Arjuna that he would not take up arms in battle. But in the battle of Kurukshetra, did Lord
Krishna break his promise by taking up arms against his grandfather
Bhishma? The answer is no.
In Mahabharata, Before the start of the Kurukshetra war,
when Arjuna and Duryodhana both went to Krishna for help, Krishna gave them two
options to help. 1. Lord Krishna's invincible Narayani army. 2.
Lord Krishna Himself alone; But he will not take up arms on the battlefield. (Kurukshetra)
Evil Duryodhana
thought, what can Krishna even do it alone on the battlefield without
weapons? It would be 'wise' to take an
armed Narayani army from him.Done as he thought. He accepted the Narayani army. On the other hand, Krishna devotee Arjuna
wanted Krishna as his charioteer and guide.
That was the ninth
day of the battle of Kurukshetra in Mahabharata. The night before, Bhishma's grandfather had
promised Duryodhana that he would either kill Arjuna or the Pandavas on the
battlefield the next day or break Krishna's resolve not to take up arms on the
battlefield. On the ninth day, His
Majesty Bhishma took the destructive form.
In his attack,the Pandava side became worried and helpless!' Arjuna's armor has been torn by the blow of
Bhishma's arrow, there have been many wounds on his body! The rest of the Pandavas are in the same
situation. But neither Arjuna nor the
rest of the Pandavas are fighting against their revered grandfather in the way
they should. Seeing such destruction of
Bhishma, Arjuna did not want to fight even though he was wounded by Bhishma’s
arrows. In fact, the Pandavas were not
properly trying to attack the grandfather on whose lap they had grown up. As a result, Arjuna and the Pandavas fight was
actually halfhearted battle.
At that time Lord
Krishna became very angry with Arjuna.
Despite all this, Arjuna still can't forget the mortal relationship of
the mortal body. As a result, Arjuna and
Pandava’s could not accept the idea of
hitting his grandfather's body. But
the one who is fighting in front with the mortal body of his grandfather is
definitely the enemy of Arjuna because he is fighting for iniquity.... He rebuked Arjuna and said that if he could
not hurt Bhishma, he would do it himself.
Leaving the reins of
the horse, Krishna descended to the ground and saw the wheel of a broken
chariot in front of him. ( There is no weapon with which to fight, and he is
not to carrying any 'weapon' on the battlefield as he Took vows.); The ground shook at the sound of his
feet. Seeing Krishna going towards
Bhishma's chariot in that way, Arjuna also ran after him. But when Bhishma saw Lord Krishna approaching
his chariot, he threw down all his weapons and stood with folded hands, saying,
'When you took up arms to kill me, there must have been a big mistake on my
part.' Sri Krishna said that he had made
a mistake. Even after knowing all the
truth, it is his mistake to fight for iniquity on behalf of the Kauravas. Less big crime? He must be punished for this crime; Lord
Krishna Himself will punish him.
Grandfather Bhishma folded his hands again and said that it was a matter
of great fortune to receive his “Panchatva” (death) in the hands of Lord
Krishna. He is ready to die for this.
A couple of feet
ahead of Krishna, Arjuna ran from behind, hugged his legs and said to him, 'O Lord,
I will fight with all my heart from now on.
I will kill my grandfather too.
Please don't break your promise for me. ‘After many attempts by Arjuna,
Krishna calmed down and returned to his chariot with Arjuna. Bhishma too did not get the glory of dying at
the hands of Lord Krishna.
In this way, Lord
Krishna did not break his vow not to take up arms on the battlefield, but at
the same time he took up the 'symbolic' weapon in the form of the wheel of a
chariot and defended the vow of Bhishma, another devotee of his.. In fact, for the happiness of the real
devotee, even God Himself pays more for the devotee's promise than his
own. And it is well known that Lord
Krishna, the 'fullness' of God, is always a devotee.
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
Please do not enter any spam link in comment box